বঙ্গবন্ধুর আজীবনের ত্যাগ বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা দিয়েছে :বিডিইউ উপাচার্য
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি,বাংলাদেশ এর মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড.মুনাজ আহমেদ নূর বলেছেন,বঙ্গবন্ধু বাঙালি জাতির জন্য অন্যন্য এক আর্শিবাদ। এই মহান নেতার জন্ম না হলে কখনোই এদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হতো না।তাঁর আজীবনের ত্যাগ বাঙালি জাতিকে স্বাধীনতা দিয়েছে। একটি জাতির জন্য তাঁর মতো করে এমন ত্যাগ আর কেউ করতে পারেনি।
১৭ মার্চ,২০২২ (বৃহস্পতিবার)সকালে ঐতিহাসিক ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে অবস্থিত জাতির পিতার প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড.মুনাজ আহমেদ নূর একথা বলেন।
মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড.মুনাজ আহমেদ নূর বলেন, বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশ এক ও অবিচ্ছেদ্য অংশ,দুষ্কৃতিকারীদের অপচেষ্টা কখনোই বঙ্গবন্ধুকে বাংলাদেশের অস্তিত্ব থেকে বিচ্ছিন্ন করতে পারবে না। বঙ্গবন্ধু আমাদের প্রেরণার উৎস। তাঁর কর্ম ও আদর্শ চিরকাল আমাদের মাঝে বেঁচে থাকবে।
মাননীয় উপাচার্য বলেন,মাত্র সাড়ে তিন বছর সময়ে বাংলাদেশকে একটি শক্ত অবস্থানে নিয়ে অর্থনীতির ভিত তৈরি করে দিয়েছিলেন জাতির পিতা। তিনি বেঁচে থাকলে আমরা অনেক আগেই উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশে পরিণত হতাম। কিন্তু দেরিতে হলেও তাঁর সুযোগ্য কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে।
জাতীয় শিশু দিবসে মাননীয় উপাচার্য শিশুদের কল্যাণে তরুণ প্রজন্মকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে উদ্বুদ্ধ হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে বঙ্গবন্ধুর ক্ষুধা,দারিদ্র্য ও নিরক্ষরতামুক্ত স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তোলার আহ্বান জানান।
এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো.আশরাফ উদ্দিন, সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট মুহাম্মদ শাহীনূল কবীর, শিক্ষা বিভাগের বিভাগীয় প্রধান (অতিরিক্ত দায়িত্ব)মোঃ আশরাফুজ্জামান,তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান (ভারপ্রাপ্ত)ফারজানা আক্তার,তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক সামছুদ্দীন আহমেদ-সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক,কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক,কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দদের উপস্থিতিতে জাতির পিতার জীবন ও কর্ম নিয়ে আলোচনা সভা এবং রুহের মাগফিরাত কামনা করে দোয়া ও বিশেষ মোনাজাত করা হয়।